Friday, March 14, 2025

ইমরুল কায়েস এর রুবাই (৮১-১০০)


ইমরুল কায়েস এর রুবাই
রুবাই ৮১:
মনের মাঝে কা’বা শরীফ চোখের তারায় মদিনা
তোমার ধ্যাণে মগ্ন থেকে রোজ নেকী চাই বদি না
আলোর পথের যাত্রি আমি আলো খুঁজি আন্ধারে
তোমার ক্ষমায় সিক্ত করে পার করো এ বান্দারে।

রুবাই ৮২:
আর ডেকো না সুনয়না মধ্যরাতে তুমি আমায়
তোমার আমার গোপন প্রণয় রাষ্ট্র হবে পাড়ায় পাড়ায়
রক্তচক্ষু লোকলজ্জ্বায় তোমার পরশ যদি না পাই
নীল সাগরে মরবো ডুবে ব্যর্থ প্রেমের দহন জ্বালায়।

রুবাই ৮৩:
বোধি বৃক্ষ, হেরা গুহা আমার কিন্তু কোনোটাই নাই
তবু আমি তোমার ধ্যানে মগ্ন থাকার সুযোগ চাই
জানি আমার জিন্দেগীতে সঙ্গী শুধু ব্যস্ততা
দিনের শেষে জিন্দেগীতে তোমার আশীষ যেন পাই।


 

ইমরুল কায়েস এর রুবাই (৬১-৮০)

 


ইমরুল কায়েস এর রুবাই
রুবাই ৬১:
এক পেয়ালা শারাব দিও একটি দিও পানের খিলি
মিষ্টি ভালোবাসার সাথে জল-তরঙ্গ ঝিলিমিলি
গোলাপ রাঙা কপোল জুড়ে আঁকলে চুমোর আল্পনা
বলতে পারবে তোমার আমার ভালোবাসা গল্প না।

রুবাই ৬২:
চাইলে তুমি ভাবতে পারো করতে পারো সময় ক্ষেপন
আমি কিন্তু কলঙ্কের দাগ খ্যাতির পালে করছি লেপন
তোমায় ছাড়া বেঁচে থাকার অন্য কোনো উপায় কোথায়?
অক্সিজেনের সিলিন্ডারটা অন্য কাউকে দিতে চাই না।

রুবাই ৬৩: 
অভিনয়ে দক্ষ তুমি সহজে তাই টলবে না
মুখে বলো মিষ্টি কথায় শুকনো চিড়ে গলবে না
আমি কিন্তু ভাবনা ছাড়াই দিচ্ছি বলে ইচ্ছেটা
তোমায় ছাড়া জীবন আমার এক মুহূর্তও চলবে না।

রুবাই ৬৪:
এখন থেকে মৃত্যু অবধি সখি তুমি শুধুই আমার
মরার পরে জীবন পেলে সে জীবনেও তুমি আমার
এই অবস্থা আমার যখন তোমার ভাবার সুযোগ কোথায়?
কোথায় সুযোগ হ্যাঁ না বলার যখন আমি শুধুই তোমার।

রুবাই ৬৫:
বাল্যকালে আমার সাথে প্রজাপতি করতো খেলা
কেউ জানে না প্রজাপতির এখন কেমন কাটছে বেলা
আমার এখন ব্যস্ত সকাল, তপ্ত দুপুর, পাই না সময়
মনে পড়ে কেমন করে করছি তারে অবহেলা।





:


Thursday, March 13, 2025

ইমরুল কায়েস এর রুবাই (৪১-৬০)

 

ইমরুল কায়েস এর রুবাই
রুবাই ৪১:
সকাল বেলা ইচ্ছে হলো একটু ছুঁতে তোমার শরীর
বললে তুমি এখন না থাক একটা যখন বাজবে ঘড়ির
এখন তুমি বলছো আবার আজকে না থাক কালকে হবে
এমনি করেই ইচ্ছে আমার অবহেলায় ধুকতে রবে।

রুবাই ৪২:
সখি আমার শারাব নেশা উসকে দিয়ে যাসনে ফিরে
তুই যে আমার হৃদয় রাণী বুকের ছাতি দেখ না চিরে
তোর কপোলে আঁকবো চুমো, দিল শারাবী নেশার দোল
একটুখানি সদয় হয়ে এই নিশিতে হৃদয় খোল।

রুবাই ৪৩:
তোমার আমার মিলন বাসর কোথায়, কখন কেমন হবে
এ সব কথা কেউ জানে না জানলে সবাই সজাগ রবে
দেহের মিলন নাইবা হলো, হচ্ছে নিতুই মনের মিলন
তুমিই ইমার শেষ ঠিকানা দিবানিশি সুখের দোলন।

রুবাই ৪৪:
আমার বাড়ির গুলবাগিচায় তুমি সখি নিত্য এসো
গোলাপ কাঁটার দহন শেষে একটুখানি ভালোবেসো
তোমার আমার অভিসারে গাইবে পাখি, ফুটবে ফুল
দুষ্টুমিতে একটু না হয় নাড়িয়ে যেও কানের দুল।

রুবাই ৪৫:
তোমার চোখে দৃষ্টি রেখে আমার এ মন তৃপ্ত হলো
অমন করে না তাকিয়ে ঘোমটাখানি একটু খোলো
তুমি ছাড়া জীবন আমার মরুদ্যানে তিতির পাখি
দিবানিশি তোমার ধ্যানে মগ্ন থাকার উপায় বলো।

রুবাই ৪৬:
বাহির বলে বাইরে এসো ভিতোর বলে যেও না
অন্য কারো মন্ত্রমোহে নিষিদ্ধ ফল খেও না
বাইরে আমার গমন নিষেধ নিত্য শাসায় ভিতোরওয়ালা
কাকে বলি আমি যে ভাই ভালোবাসার ফেরিওয়ালা।

রুবাই ৪৭:
একটুখানি থাকলে দূরে মুখটা করো এমন ভারী
দেখলে লোকে বলতে পারে বছর খানেক অনাহারী
ঘেঁষলে কাছে থাকো দূরে দেখাও তোমার মেজাজ গরম
বলতে পারো কোন উপায়ে ভাঙবো তোমার লজ্জ্বা শরম।

রুবাই ৪৮:
কাজের মাঝে ডুবে আছি তবু তুমি ডাকতে পারো
ইচ্ছে হলে মুঠোফোনে লাইক, কমেন্ট ছুঁড়তে পারো
আমি না হয় মনভুলো এক কর্মপাগল ব্যস্ত ভ্রমর
তাই বলে কি তুমি শুধু অধীর হয়ে গুনবে প্রহর।

রুবাই ৪৯:
একটু আশা স্বপ্নে ভাসাছোট্ট নীড়ে কাছে আসা
একটু সুখের বাউড়ি বাতাস অশ্রুজলে কান্না হাসা
জানি আমার চাওয়া-পাওয়া জুড়েই আছো তুমি একা
এতো আশা ভালোবাসা অন্তরালে নীল হতাশা।

রুবাই ৫০:
সখি আমার গুলবাগিচায় কোন সে ভ্রমর ঘ্রাণ শুঁকে যায়
নির্ভাবনায়, নিঃসঙ্কোচে ইচ্ছে মতো চুম এঁকে যায়
বলতে পারিস তোরা তাকে আমারও তো সমাজ আছে
ইচ্ছে যখন মজলে এমন আমার যে ভাই জাত চলে যায়।

রুবাই ৫১: 
এক জীবনে আর কতোবার নামবো সখি তোর সাগরেে
আর কতোবার আঁকবো তোকে পঁয়ত্রিশোর্ধ বুক পাজরে
তুই তো আমার অস্থি-মজ্জ্বা, রক্ত-মাংশ বুঝতে পারিস
ইচ্ছে আমার জিন্দেগীটা পার করে দেই তোর আদরে।

রুবাই ৫২:
এখন আমার দু‘চোখ জুড়ে বসত করে চেনা কষ্ট
স্বপ্নগুলো চোখের কোণে যত্ন ছাড়া হলো নষ্ট
ইচ্ছেগুলো দগ্ধ হয়ে আঁধার ঘরে জ্বালে পিদিম
ভাবনা আমার ছন্দ ক্ষয়ে আঁধার ঠেলে লক্ষভ্রষ্ট।

রুবাই ৫৩:
আর ডেকো না আমায় সখি তুমি যে কি খেল দেখালে
খোঁপায় বুনে বাগান বিলাস ঠোঁটের গায়ে রঙ মাখালে
হরিণ চোখের পাপড়িগুলো এমন করে ডাকলো আমায়
তোমার পিছে চলছি ছুটে এমন খেলা কেন শিখালে।

রুবাই ৫৪:
একটুখানি সময় হবে বেলকোণিতে পাশে বসার
একটুখানি সময় হবে আঁধার রাতে পথচলার
পাশে বসার, সাথে চলার সময় যদি নাই-ই থাকে
তোমার আমার মিলন হবে জীবন নদীর কোন সে বাঁকে।

রুবাই ৫৫:
বিশ্ব জুড়ে প্রতাপশালী পাণ্ডাগুলো কাঁপছে ত্রাসে
বাদশাহ ফাহাদ, ট্রাম্প, ট্রুডোর দর্প থামায় যে ভাইরাসে
সে ভাইরাসের স্রষ্ঠা কতো শক্তিশালী ভাবতে পারো
ছাক্কা ঈমান আছে যাদের তারাই শুধু বলতে পারে।

রুবা্ই ৫৬:
ভুল করো না সতর্ক হও আর করো না এমন ভুল
বন্দি এখন মানবতা চড়তে হচ্ছে কঠিন শুল
পাপের ফর্দ স্মরণ করে বিবেকটাকে শুধরে নাও
না শোধরালে করোনাতে ঠুকতে পারে বিষের হুল।

রুবাই ৫৭:
যখন আমার সুদিন ছিল সবাই ছিল খাটের পাশে
ড্রইং রুমে হর-হামেশা বসতো আসর বারো মাসেে
এখন আমি ঘোর বিপদে ওরা সবাই গেলো কোথায়?
যখন পাশে কেউ না থাকে তোমায় যেন পাই গো পাশে।

রুবাই ৫৮:
একটি সময় ছায়ার মতো তুমি ছিলে আমার সাথী 
ইচ্ছে হলেই আসতে কাছে হর-হামেশা দিনে রাতি
এখন তুমি ব্যস্ত অনেক অন্য গ্রহে প্রদীপ জ্বালো
আমার ঘরে বঞ্চনা আর অবহেলার চড়ুইভাতি।

রুবাই ৫৯:
একটুখানি সরলে বসন লজ্জ্বা তোমার কীসের এতো
আমায় দেখে হোক না তোমার স্বর্ণচূড়া অবনত
তোমার শহর নগর বন্দর চোরাগলি সবই চেনা
রাজধানীটা করতে বিজয় ছুটছি আমি অবিরত। 

রুবাই ৬০:
আমি যখন তোমার সাথে সময় কাটাই নির্ভাবনায়
ঘন্টা নেড়ে বলে দিও কেউ না যেন ডাকে আমায়
সারাদিনের ক্লান্তিঝাড়া তোমার আমার অভিসারে
অনাহুত অকারণে কেউ না যেন মাথা ঘামায়।


Sunday, March 9, 2025

ইমরুল কায়েস এর রুবাই (২১-৪০)


ইমরুল কায়েস এর রুবাই
রুবাই ্২১:
তোমার যখন নিদ্রাবিলাস আমার তখন কালবৈশাখী
সহজ সরল ভাবনা আমার তোমার দ্বারে ব্যস্ত রাখি
তোমার চোখের এক ইশারায় মনকাননে ঝর্ণা ঝরে
সকাল দুপুর ব্যস্ত সন্ধ্যা তোমার ধ্যাণে মগ্ন রাখি।

রুবাই ২২:
এক পেয়ালা শরাব দিও একটু দিও নেশার দোলা
মধ্যরাতে চাইলে যেন পাই গো তোমার দরজা খোলা
যতই তুমি ব্যস্ত থাকো অন্তরীক্ষে অষ্টপ্রহর
স্মরণ রেখো আমি কিন্তু দিল শারাবী আত্মভোলা।

রুবাই ২৩:
ভেবেছিলাম এই রজনী শেষ হবে না কভু আর
সাথেই রবে শারাব সাকী রূপমহল আর বাহু তার
কিন্তু যখন সাঙ্গ হলো শারাব সাকীর নেশার ঘোর
দেখি শুধু আমিই একা শূন্যমহল খো দ্বার।

রুবাই ২৪:
আমার যদি পাখির মতো থাকতো ডানা নরম পালক
যেতাম উড়ে অনেক দূরে উৎসমূলে রবের আলোক
কিন্তু আমি এমন একটা হলাম বোকা বদনসিব
পাখনা ছাড়াই খুঁজেফিরি দ্বীনের নবী, বিশ্বচালক।

রুবাই ২৫:
বেলকোনিতে লাল দোপাট্টা, এলোকেশীর ব্যস্ত নূপুর
দোল দিয়ে যায় শান্ত মনে ক্লান্ত বিকেল, ব্যস্ত দুপুর
স্বপ্ন আমার পানশি ভাসায় দূর অজানায় অভিসারে
আলতাপরা নূপুর পায়ে ঢেউ খেলে যায় পদ্মপুকুর।


রুবাই ২৬:
কৃষ্ণচূড়া হাসনাহেনা সূর্যমুখি ভালোবাসি
তবু আমি সধ্যা হলেই তোমার নীড়ে ফিরে আসি
খুশবু তোমার তাদের চেয়ে কমতি যে নাই আমি জানি
তাই তো আমি আঁধার-আলোয় থাকি তোমার পাশাপাশি।

রুবাই ২৭:
হাসির পরে কান্না আসে , আলোর পরে অমানিশা
এমনি করেই জিন্দেগীতে কড়া নাড়ে ভালোবাসা
একটু সুখের ছোঁয়ায় জাগে মিষ্টি মধুর শিহরণ
শান্ত মনে তুফান তুলে জাগিয়ে দেয় ভালোবাসা।

রুবাই ২৮:
হঠাৎ তোমার খুশবু এলো বাতায়নের খিড়কি খুলে
ঢেউ খেলানো জলপ্রপাতে হৃদয় আমার উঠলো দুলে
কাজল চোখে স্বপ্ন তোমার অগোছালো বাস্তুহারা
যেমন ইচ্ছে নাচো তুমি নগ্ন পায়ে ছন্দ তুলে।

রুবাই ২৯:
একটুখানি সবুর করো সময় পেলেই আসবো ফিরে
কত্তখানি ভালোবাসি দেখাবো এই হৃদয় চিরে
বুঝবে তুমি কলি যুগের কেমন আমি শাহজাহান
ভালোবাসার বাবুইপাখি নাচবে তোমার ছোট্ট নীড়ে।

রুবাই ৩০:
আমার যখন ভোরের আলো তোমার নামে সন্ধ্যাবেলা
দিনের আলোয় পাও না সময় রাত্রে করো অবহেলা
তোমার যখন সূর্য ওঠে উপচে পড়ে রসের জোয়ার
আমার আকাশ জলে সিক্ত মেঘমালা করে খেলা। 

রুবাই ৩১:
একটুখানি আলগা করো মেঘবালিকা ঘোমটা তোমার 
রূপ অনলে যাচ্ছে পুড়ে প্রেমপিয়াসী দৃষ্টি আমার
যতোই ঢাকো অঙ্গ তুমি রূপের ঝিলিক ঠিকরে বেরোয়
ভালোবাসার গোলাপ দিবো বাগান বিলাস খোঁপায় তোমার।

রুবাই ৩২:
আর যাবো না জলসা ঘরে , শারাব সাকী নেশার ঘোর
রাত পোহালে আসে যেন জিন্দেগীতে নতুন ভোর
উল্টোপথে আর হবে না সময় আমার অপচয় 
ভাবছি এখন কেমনে পাবো অন্ধকারে আলোর দোর।

রুবাই ৩৩:
আমি এখন ভিখারি নই, নিঃস্ব শুধু তোমার জন্য
সবাই ভাবে ইচ্ছে করেই আমি হলাম তোমার পন্য
যেমন ইচ্ছে নাড়াও আমায়, তুমি এখন নাটের গুরু
নাটাই এখন তোমার হাতে তাতেই আমার জীন ধন্য।

রুবাই ৩৪:
এখন আমি ভয় করি না প্রেম সাগরে কাটতে সাঁতার 
তুমি আমায় শিখিয়েছে জল-তরঙ্গ কঁচুপাতার
একটু ভালোবাসা দিলে একটু দিলে দেহের পরশ
অভিসারে আলতো করে সাহস দিলে ভালোবাসার।

রুবাই ৩৫:
আমার খেতে ইচ্ছে করে তোমার হাতের পানের খিলি
তাই তো প্রতি সন্ধ্যাবেলায় রয়্যাল মোড়ে দু’জন মিলি
সারাদিনের ক্লান্তি আমার দূর হয়ে যায় সন্ধ্যাবেলায়
আমার সাধের পানের বোটায় চুন মেখে যাও নিরিবিলি।

রুবাই ৩৬:
আর ডেকো না সুনয়না মধ্যরাতে তুমি আমায়
তোমার আমার গোপন প্রণয় রাষ্ট্র হবে পাড়ায় পাড়ায়
রক্তচোক্ষু, লোকলজ্জ্বায়, তোমার ছোঁয়া যাদি না পাই
নীল সাগরে মরবো ডুবে ব্যর্থ প্রেমের দহন জ্বালায়। 

রুবাই ৩৭:
হলদেপাখি এখন থাকে আমায় ছেড়ে অনেক দূরে
দূরগগনে পাখনা মেলে কণ্ঠ ছাড়ে অন্য সুরে
তবু আমি খুঁজি তারে মনকাননে অহর্নিশি
হয়তো আবার আসবে ফিরে মধু খেতে মনমুকুরে।

রুবাই ৩৮:
বুকের ভিতোর সযতনে গরান কাঠের আগুন জ্বেলে
এখন তুমি বসত করো অন্য ঘরের কপাট ঠেলেে
আমি এখন মধ্যরাতে অকারণে কলম চষি
তুমি ওড়াও সুখের ঘুড়ি দখিন হাওয়ায় শেষ বিকেলে।

রুবাই ৩৯:
ভোরের আলোয় শিশুর হাসি দগ্ধ দুপুর ক্লান্তি আনে
স্নিগ্ধ বিকেল অবশেষে সন্ধ্যাবেলার আঁধার টানে
মধ্যরাতে পন্ডিতেরা ব্যস্ত থাকে কাব্য লেখায়
আমি শুধু ছন্দ খুঁজি সারাবেলা তোমার গানে।

রুবাই ৪০:
ভোরের আলো ফুটবে যখন ছুটতে হবে কাজের খোঁজে
রুটি রিযিক সবার লাগে মহান প্রভু ঠিকিই বোঝেে
এরই মাঝে ধার্মিকেরা  ধর্ম কর্ম ঠিকই করে
বেনামাজী চোরের মতো আঁধার মাঝে মাথা গোঁজে।