https://imrulkayesartgallery.blogspot.com/2025/06/blog-post.html

Tuesday, August 15, 2023

পুলিশ অফিসার

 

পুলিশ অফিসার
ই ম রু ল  কা য়ে স

তোমায় দেখে সটকে গেলো গৌর চাচার নষ্ট ছেলে
বুঝি তুমি কেউ একজন অন্যরকম হর্তা-কর্তা
তুমি আসছো জানতে পেরে ফাঁকা হলো মহসিন মোড়
বুঝি তুমি কেউ একজন সমীহ করে আমজনতা।

রোমিওরাও বুঝে গেছে তুমি আছো, তুমি আসছো
অবাঞ্চিত ভিড় দেখি না এই শহরের স্কুল গেটে
তুমি আছো বলেই কাছে আর আসে না চোর বাটপাড়
গুণ্ডা-বদমাশ সটকে গেছে, অন্তরালে চলে গেছে টপটেরর 
সবাই জানে তুমি উর্ধ্বে সকল ভয়ের, সকল লোভের 
নষ্ট হাতে পরাও তুমি হাতকড়া যে যখন-তখন।

ভিতোর তোমার কতোটা কঠিন, ক’জন জানে
যখন শুনি তোমার জন্য প্রহর গোনে অভাগিনী
অভাগীদের কাছে তুমি আলোর কন্যা ‘নাইটিঙ্গেল’
তুমি নাকি নষ্ট-প্রাণে সলতে জ্বালাও, বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখাও।
আঁধো আলোয় তুমি ওদের গল্প শোনো, গল্প শোনাও-
ওদের কাছে তুমি নাকি কষ্টচোষা নীলকণ্ঠ
কল্পনাকে হার মানানো গল্প লেখো চোখের জলে।
নিজের হাতে জাগিয়ে তোলো মানব বিবেক ছন্দতালে।

সবাই বলে, তোমার গালে দুধে-আলতা; সাধ্বী সুন্দর, অনুপমা।
নানান ছলে নানান মানুষ নিত্য তোমার কাছে ঘেঁষে,
কাছে এসে মুচকি হেসে দেখে তুমি অন্য মানুষ!
কাঁকন হাতে দৃঢ়চেতা অন্য নারী, লাল-খয়েরি লিপিস্টিকে উর্দিপরা
একটি হাতে ধরে আছো হরণোন্মুখ নারীত্বকে
অন্যহাতে মানব বিবেক, মুষ্টিবদ্ধ শক্ত হাতে।

সবাই বলে তুমি নাকি শুভশ্রী; গায়ের রঙটা ফর্সা বলে 
পানির দরে বাড়তি একটু সুবিধা পাও!
উপর দিকে উঠতে হলে গুণ লাগে; গুণের সাথে নুন মাখানো সাহস লাগে।
আঁধার রাতে সবাই যখন কোলবালিশে আদর ছড়ায়
তুমি তখন ধাওয়া করো সন্ত্রাসীদের; চোর-বাটপাড় জেলে ঢুকাও।
রোদ-বৃষ্টি আঁচড় কাটে তোমার শরীর; তবু তুমি দ্বীপ্তি ছড়াও
ধুলোর শহর অবাক চোখে দেখে তোমার রূপ মিশানো গুণের বহর!


সাবাস পুলিশ! স্যালুট তোমায়!
কেড়ে নিলে আত্মভোলা মগ্নকবির ছন্নছাড়া কল্পনাকে
সামনে চলো গহীন সুদূর, পার হয়ে সব নিন্দাবৃষ্টিি।
আশীষ তোমার সাথে আছে বসন হয়ে
সাথে থাকবে কবির কলম, ভালোবাসা, শুভদৃষ্টি।

১৭ জুলাই ২০১৭ খ্রি.
খুলনা

 

 


মুজিব বাঙালির নিশ্বাসে, বিশ্বাসে

 

মুজিব বাঙালির নিঃশ্বাসে, বিশ্বাসে
ই ম রু ল  কা য়ে স 

নিঃশ্বাসের চিরচেনা অলিগলিতে যার নিরন্তর বসবাস
বিশ্বাসের গোপন প্রাসাদে যার একান্ত আনাগোনা
স্মৃতির সোনালি আকাশ, জুড়ে ঘন সাদা মেঘের মতো
মিশে আছে যে বিষ্ময়কার অনুভূতি 
কালবৈশাখির ভয়ঙ্কর থাবা অথবা একটি বুলেট 
হৃদয় থেকে পারে কি মুছে দিতে?

উড়ন্ত পতাকার লাল বৃত্তে যার রক্ত মিশে আছে
ঘন সবুজের মাঝে লুকিয়ে আছে যার সোনার বাংলার স্বপ্ন
বাঙালির স্পন্দিত শিরা-উপশিরায় গর্জে ওঠা পাহাড় ফাটা বজ্জ্রকণ্ঠ
কালজয়ী মহান পূরুষ অথবা সময়ের সুতীব্র প্রয়োজন
উদ্ভ্রান্ত নরখাদকের নগ্ন সিদ্ধান্তে অথবা ঘাতকের বিষাক্ত বিষ নিঃশ্বাসে
হৃদয় থেকে তাকে পারে কি মুছে দিতে?

অবারিত সবুজ ফসলের মাঠ, উন্মুক্ত সুনীল আকাশ
মৃত্তিকার ধমনীতে প্রবাহমান ছলাৎ ছলাৎ জলতরঙ্গ
গৃহত্যাগি বাউলের একতারা, মাঝির ভাটিয়ালি গান 
দিবস-রজনী আরাধনা করে তোমার জীবন্ত অস্তিত্বের
তুমি কোটি মানুষের হৃদয়ে পেয়োছে ঠাঁই, তুমি কালজয়ী মহামfনব 
তোমার মুত্যু নাই, মৃত্যু নাই, মৃত্যু নাই।

আমাদের পতাকার মতো তুমি সত্য, সবুজের বুকে তুমি লাল টকটকে  বৃত্ত
আমাদের মহান স্বাধীনতা, শ্যামল প্রকৃতি, সোনালি রোদ্দুরের মতো তুমি সত্য
আমার দৈনিন্দন বেঁচে থাকায়, আটপৌরে স্বপ্ন দেখায় তুমি মিশে আছো
কোনো ভূ্ঁইফোঁড় দেশদ্রোহীর রোষানল, গাদ্দারের অভিশপ্ত নিষ্ঠুর বুলেট
গৃহপালিত বিভিষণ, কিম্বা ঘৃণার সাইক্লোন
মানুষের ভালোবাসা থেকে তোমাকে উঁপড়ে ফেলতে পারে কি?
পারেনি, পারবে না কখনো।

হে পিতা, তুমি সন্তানের হাতে প্রাণ সঁপে দিয়ে সন্তানকে দিলে শিক্ষা
দীক্ষা নিয়ে আজকে হলে বীর বাঙালির সার্বজনীন যিশু
পিতৃ হত্যার কষ্ট নিয়ে কাঁদছে এখন জাতি, কাঁদছে বিশ্ববাসী
বুকের ভিতোর অগ্নি নিনাদ, বহ্ণি শিখায় কাঁপছে খুনির ত্রাহি ত্রাহি প্রাণ
ওরা এখন ঘৃণার আগুনে দগ্ধ হয়ে ধুকতে ধুকতে মরছে এবং মরবে।
আমরা ওদের ছাড়িনি জাতির পিতা, ঘৃণা ওদের ছাড়বে না কোনোদিন।

হাজার বছরের শ্রেষ্ট বাঙালি ,বাঙালি জাতির পরম শ্রদ্ধেয় পিতা
বিশ্ববাসীর অবাক বিষ্ময়, বিশ্ব কাঁপানো অকুতোভয় নেতা।
বুকের গহীন অতল থেকে এনেছি আমার অশ্রুসিক্ত শ্রদ্ধা
কাঙ্ক্ষিত অক্সিজেনের মতো তুমি মিশে আছো, 
তুমি কালজয়ী মহা ইতিহাস; তুমি বাঙালি জাতির পিতা, 
তোমার মুত্যু নাই, মৃত্যু নাই, মৃত্যু নাই...
মৃত্যুহীন আদর্শ হয়ে
তুমি মিশে রবে আমাদের ধমনিতে নিঃশ্বাসে ও বিশ্বাসে । 

১৫ আগস্ট ২০১০ খ্রি.
খুলনা

Monday, July 31, 2023

লিকলিকে মেয়ে


লিকলিকে মেয়ে পাঁচ
ই ম রু ল  কা য়ে স

লিকলিকে মেয়ে
তোমাকে ছাড়া এই অঝোর শ্রাবণ বড় একা একা লাগে।

কখনো ভাবিনি তুমি হতে পারো অবাধ্য আমার,
নিমেষেই সরে যেতে পারো দৃষ্টির ওপারে!
ভালোবাসা ছাড়া তোমাকে আর কী দিয়েছি উপহার!
কাঁটার আঘাত সয়ে গোলাপের ঘ্রাণ নিতে
তুমিই তো শিখিয়েছিলে প্রথম যৌবনে।

রক্তাক্ত হয়েছে, হৃদয় মায়াবী বিরহ-কাঁটায়।
পোড়া যৌবন মগজের ঘরোয়া মানচিত্রে 
নিভৃতে এঁকেছিল তোমারই তো আল্পনা!

শুধু সামনেই এগিয়ে গেলে একা !
ডানে-বামে-পশ্চাতে তাকানোর সময় 
তোমার কখনো কি হলো?
পড়েছো তো বিজ্ঞান, ব্যবহারিক ক্লাসে 
হয় তো দেখেছো মাংশল হৃদপিণ্ড, দেখোনি হৃদয়!
একবারও তো বোঝোনি, 
কবির হৃদরক্তেই লাল হয়েছে গোলাপের পাপড়ি।
অথচ সেই গোলাপই এখন কবিকে চেনে না!

এই ভেজা শ্রাবণে, অশ্রুপ্লাবনে, অহর্নিশ ভিজছি।
রাতভর বিৃষ্টিতে ভিজে গেলো দাঁড়কাক
ভিজে গেলে মানুষ, পশুপাখি, ধানক্ষেত
শুধু, ভিজলো না তোমার দ্যোদুল্যমান পাথর হৃদয়।

২৩ আগস্ট ২০০২ খ্রি.
খুলনা










Saturday, July 15, 2023

বাড়ি নম্বর চুয়াল্লিশ

বাড়ি নম্বর চুয়াল্লিশ
ই ম রু ল  কা য়ে স

চেনা স্বপ্নগুলো প্রতি মাঝরাতে 
দলবেঁধে পাখা মেলে সাঁই সাঁই উড়ে যায়,
প্রভাত হলেই তৃপ্ত অবয়বে ফিরে আসে ঘরে।

আমি বহুবার করেছি অপেক্ষা
বহু নিশি জেগে, করজোড়ে চেয়েছি জানতে
নিটোল অমানিশা বুকে ঠেলে দূরে, হরিণী চঞ্চলতা নিয়ে
নিঃভৃতে নির্জনে কোথা যায় ওরা?
উত্তর একটাই, `বাড়ি নম্বর চুয়াল্লিশ'।

আমি - বারবার অনুনয় করে বলেছি 
গহীন রাতে কারো বাড়ির অন্দরে করবে না প্রবেশ,
কোনো - মানবীর শরীরের ঘ্রাণ শুঁকবে না আর,
শিয়রের পাশে বসে নিঃস্বার্থ ভালোবেসে
রাত জেগে কাউকেই করবে না আদর।

ওরা না শোনে বাঁধা, না মানে বারণ।
প্রতি রাতে পাখা মেলে সাঁই সাঁই উড়ে যায়।

আমি - বসন্তের বিরহী কোকিলের মতো 
একা একা জেগে থাকি ঘরে,
জানালার ফাঁক দিয়ে আকাশ পানে চেয়ে চেয়ে ভাবি-
কখন শান্ত হবে আঁখি? 
আঁখির পাপড়িগুলো মিলে যাবে ওদেরই মায়বিী ওমে। 
কখন আসবে ফিরে পোষা সেই স্বপ্নগুলো
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মানবীর শরীরের গন্ধ মেখে ডানায়।

২৩ আগস্ট ২০০১ খ্রি.
খুলনা

Friday, July 14, 2023

নীলগঞ্জের মেয়ে

নীলগঞ্জের মেয়ে
ই ম রু ল  কা য়ে স

পৌষের পড়ন্ত বিকেলে
মেঘের আঁচল ছিঁড়ে খসে পড়লো একফাঁলি সোনালি রোদ্দুর
আড়মোড়া ভেঙে ঘোমটা খুলে
খিলখিল করে হেসে উঠলো হলুদ সরিষার ক্ষেত।
দলবেঁধে ছুটে এলো ফেলে আসা স্মৃতির বহর
টেনে নিল অবসন্ন হৃদয়ের এক চিলতে শুষ্ক উঠোনে।
বহুদিন পর আকাশ হয়ে উঠলো গাঢ় নীল।
জলাসক্ত মেঘ, মেঘাসক্ত নীলাকাশ
আকাশের পাদদেশে অগোছালো লাজুক রোদ্দুর।

সেদিনের সেই সোনামাখা রৌদ্রের স্নান শেষে
স্বপ্নাতুর চোখ নিয়ে হঠাৎ সামনে এসে দাঁড়ালো
তুলনাহীন, উপমাহীন, আটপৌরে এক শহুরে মেয়ে।
ভীষণ অদ্ভুত সেই মিষ্টি মেয়ের মুখাবয়ব
প্রাচীন মিশরীয় বর্ণমালার মতো দুর্বোধ্য 
তার অব্যক্ত অভিব্যক্তি, হরিণী দৃষ্টি।
টানা টানা দু’টি চোখ অব্যক্ত বিষ্ময়ে ভরা
বড় শান্ত, বড় মনোহর তার চলার ভঙ্গি
যেন অতল সমুদ্রের সন্ধানে 
ধাবমান কুমারী পাহাড়ি ঝর্ণা এক।

মেয়েটির মুখোমখি হতেই হয়ে গেলো ভাসাভাসা পরিচয়
তারপর রৌদ্রে স্নান, স্বপ্নে অবগাহন
চঞ্চল প্রজাপতির মতো উড়ে উড়ে, ঘুরে ঘুরে দেখা হলো চারপাশ
সরিষার ফুলে ঠাসা সবুজ খেসারি ক্ষেত
চিত্রার তীরঘেঁষা সর্পিল মেঠোপথ
জীর্ণ শীর্ণ জমিদার বাড়ি, রাজমন্দির, শিশুস্বর্গ সবখানে...
যেখানের পথে পথে খেলা করে প্রতিদিন
 বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের বাল্যস্মৃতিরা ।

ক্ষণিক দেখা সেই মিষ্টি মেয়েটির বাড়ি যশোরের নীলগঞ্জে
মনিহার সিনেমা হলের আশে-পাশে হয়তো।

মাত্র একটি বার তার সাথে হয়েছিল দেখা
মাত্র একটি বিকেল সে আমাকে দিয়েছিল উপহার
একটি রোমাঞ্চকর সন্ধ্যা সে আমাকে করেছিল পরিপূর্ণ দান
অথচ স্মৃতির  এ্যালবামে সে আজো অক্ষয় , চির অম্লান!

ভালো থাকুক নীলগঞ্জ।
ভালো থাকুক নীলগঞ্জের দুরন্ত কিশোরীরা।


২৫ ডিসেম্বর ২০০৫ খ্রি.
নড়াইল

Tuesday, May 23, 2023

স্বপ্নে আঁকা বাড়ি

 

স্বপ্নে আঁকা বাড়ি
       রু কা য়ে

 
ছোটকালে আমার একটি স্বপ্নে আঁকা বাড়ি ছিল
বাড়ির সাথে খেলার সথিী আমার অনেক স্বপ্ন ছিল 
দুইচালা ঘর, একটি উঠোন, লাউয়ের মাচা 
ব্যালকনিতে ছোট্ট একটি পাখির খাঁচা 
দুই জানালার মাঝে একটি সবুজ রঙের দুয়ার ছিল
ছোটকালে আমার একটি স্বপ্নে আঁকা বাড়ি ছিল।

ঘরের পাশে আমড়া গাছে টুনটুনিদের বাসা ছিল
ওদের জন ভীষণ চেনা, গল্প শোনার সাথী ছিল
ইচ্ছামতো আঁকা ছবি এলোমেলো 
বুক পকেটে জন্ম নেওয়া স্বপ্নগুলো 
লাল-কমলা, সবুজ-হলুদ, কালো-সাদার মিশেল ছিল 
ছোটকালে আমার একটি স্বপ্নে আঁকা বাড়ি ছিল।

 

ছোট্ট একটি রান্না ঘরের পাশে পানির কলটা ছিল 
তেষ্টা ছাড়াই কলের সাথে আমার অনেক সখ্য ছিল 
গোয়াল ভরা পোষা গরু, উপচে পড়া দুধের থালা
কাতলা মাছের ঝোলের শেষে স্বাদ মিলাতো ফলের ডালা
বাড়ির পাশে খড়ের গাদা, ফল বাগিচায় বোলতা ছিল
ছোটকালে আমার একটি স্বপ্নে আঁকা বাড়ি ছিল।
 
ছোট্ট ঘাড়ে স্কুল ব্যাগে আমার অনেক স্বপ্ন ছিল
স্বপ্নগুলো মননতটে রঙিন বসত গড়েছিল
পুকুরপাড়ে ভরদুপুরে কিশোর মেলা 
সন্ধ্যা এলেই আমবাগানে ঝড়ের খেলা 
সুনীল ছিল, চম্পা ছিল, দিলু, ওবায়দুল্লাহ ছিল 
ছোটকালে আমার একটি স্বপ্নে আঁকা বাড়ি ছিল।
 
দুপুর থেকে সন্ধ্যা জুড়ে আমতলাতে আসর ছিল
কাঁচা-পাকা আমের সাথে মশলাপাতি ছুরি ছিল 
কৌটাভরা বিট লবনে ঝালের গুড়ো
কচিপ্রাণের দমকা হাসির গল্পগুলো 
জ্যৈষ্ঠ মাসের দারুণ খরায় অনেক বেশি মজার ছিল
ছোটকালে আমার একটি স্বপ্নে আঁকা বাড়ি ছিল।
 
ছোট্টকালে স্বপ্নে আঁকা আমার যে এক বাড়ি ছিল 
বাড়িসহ স্বপ্নগুলো কখন যেন  হারিয়ে গেলো!
রং তুলিতে আঁকা আমার স্বপ্নমোহন সেই বাড়িটা 
অনেক দামী, এখন যে আর পাই না খুঁজে
কেউ যদি পাও সেই ছবিটা স্মৃতির সেলে 
পাঠিয়ে দিও বন্ধু তুমি পার্সেলে বা ইমেইলে। 

Wednesday, May 17, 2023

দেশাত্মবোধক গান

 

ফারহিম আনজুম সোহানা

দেশাত্মবোধক গান
--- ই ম রু ল  কা য়ে স 

আমার মনটা ছুটে যায়রে আমার প্রাণটা ছুটে যায়রে পাখি-ডাকা, ছায়া-ঘেরা ছোট্ট সোনার গায়রে... আঁকাবাঁকা মেঠোপথে ফেলে আসা স্মৃতি রোজ বিকেলে খেলা করে মাটির সাথে প্রীতি মাঠে মাঠে সোনার ফসল বল্ না কোথায় পাইরে। মাঠে-ঘাটে জারী-সারী ভাটিয়ালী গানে পাগল করে দেয় আমারে সুরের মায়াটানে পথে পথে গায়ের বাউল প্রাণের কথা কয়রে।

বাংলাদেশ টেলিভিশন
শিল্পী: ফারহিম আনজুম সোহানা
সুরকার: মোহাম্মদ ইছহাক
Youtube Link:
https://www.youtube.com/watch?v=JVltiBh5dno&list=RDJVltiBh5dno&start_radio=1&rv=JVltiBh5dno

চেতনায় কাজী নজরুল

  চেতনায় কাজী নজরুল ইমরুল কায়েস হিমালয় থেকে বঙ্গোপসাগর, মানুষের মননে মননে বিদ্রোহের ঝঙ্কার তুলে কাঁপিয়ে দিয়েছিল যে আলোক বিচ্ছুরিত ক্ষণজন্...